বনানীর এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের সেরা দৃশ্য!!
প্রথমেই একটি কথা বলতে হয়, মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য।
আমাদের সবার উচিত একে - অপরের সাহায্য -সহযোগিতা করা। সেদিন বনানীর এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমরা সবাই শোকাহত।
সেদিন বনানীর এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অনেক মানুষ দাড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিল । কিছু বিবেকহীন মানুষ এবং নীতিহিন মানুষ ছবি তুলতে ব্যস্ত ছিল। তারা অগ্নিনির্বাপক এর জন্য ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সহযোগিতা না করে তারা বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে লাইভ এ এসেছিল, তারা ছবি তুলতে ব্যস্ত ছিল।
এরা কি আসলেই সত্যিকারের মানুষ??? যেখানে অনেকের প্রাণ চলে যাচ্ছে সেখানে তাদের বাচানোর জন্য সাহায্য - সহযোগিতা না করে ছবি তুলতে ব্যস্ত ছিল, এটা কোন ধরনের আচরণ???? তারা কি একবারও ভাবে নি যে, ওইমতাবস্থায় যদি তারা ওই পজিশনে থাকতো তাহলে কি তারা এরকম করতে পারতো?? আপনারা যারা ওদের সাহায্য করেন নি তারা বড়ই ভুল করেছেন। আর জাতি আপনাদের কাছে এরকম আচরণ প্রত্যাশা করে নি। আমি অইসব লোকদেরকে দিক্কার জানাই ও ঘৃণা করি যারা সেদিন সাহায্য - সহযোগিতা না করে ছবি তোলার জন্য ব্যস্ত ছিলেন ।
এরা কি আসলেই সত্যিকারের মানুষ??? যেখানে অনেকের প্রাণ চলে যাচ্ছে সেখানে তাদের বাচানোর জন্য সাহায্য - সহযোগিতা না করে ছবি তুলতে ব্যস্ত ছিল, এটা কোন ধরনের আচরণ???? তারা কি একবারও ভাবে নি যে, ওইমতাবস্থায় যদি তারা ওই পজিশনে থাকতো তাহলে কি তারা এরকম করতে পারতো?? আপনারা যারা ওদের সাহায্য করেন নি তারা বড়ই ভুল করেছেন। আর জাতি আপনাদের কাছে এরকম আচরণ প্রত্যাশা করে নি। আমি অইসব লোকদেরকে দিক্কার জানাই ও ঘৃণা করি যারা সেদিন সাহায্য - সহযোগিতা না করে ছবি তোলার জন্য ব্যস্ত ছিলেন ।
বনানীর এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সেদিন একটি ছোট্ট শিশু বস্তির ছেলে হয়েও যেখানে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সহযোগিতা করতে পারলো, সেখানে আপনারা বড়লোক হয়েও পারলেন না।।ভাবতেই অবাক লাগে।
একজন বস্তির ছেলে হয়েও যেভাবে সহযোগিতা করলো সত্যিই অনেক প্রশংসার দাবিদার। ওর কাছ থেকে অনেকের শিখা উচিত যে, মানুষ মানুষের জন্য। কারো কোনো প্রব্লেম এ এগিয়ে আসা।
এই শিশুটিকে দেখে সত্যিই আমি অভিভূত। এরকম সন্তান বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে যেন জন্মায়। "ছোটরাও বড়দের উপকারে আসতে পারে ""
আমি সেদিনকার বনানীর এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় খুবই মর্মাহত। এরকম ঘটনায় আমরা হতবম্ভ।
যারা মৃত্যু বরণ করেছে, আল্লাহ যেন তাদেরকে জান্নাত এ যেতে তৌফিক দান করেন। (আমিন)
আর
এই শিশুটিকে দেখে সত্যিই আমি অভিভূত। এরকম সন্তান বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে যেন জন্মায়। "ছোটরাও বড়দের উপকারে আসতে পারে ""
আমি সেদিনকার বনানীর এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় খুবই মর্মাহত। এরকম ঘটনায় আমরা হতবম্ভ।
যারা মৃত্যু বরণ করেছে, আল্লাহ যেন তাদেরকে জান্নাত এ যেতে তৌফিক দান করেন। (আমিন)
আর
3 Comments
Nice post
ReplyDeleteRight
ReplyDeleteপোষ্টটি অনেক ভালো লাগলো
ReplyDelete